Advertisement
Advertisement
'Apa' Farm house

Partha Chatterjee-Arpita Mukherjee: শান্তিনিকেতনের বাগানবাড়ি ‘অপা’র মালিক পার্থ ও অর্পিতাই, প্রকাশ্যে এল দলিল

পার্থ ও অর্পিতার সম্পত্তির দিকে নজর ইডি'র।

'Apa' Farm house in Shantiniketan registered in Partha Chatterjee, Arpita Mukherjee's name । SangbadPratidin
Published by: Sayani Sen
  • Posted:July 30, 2022 2:31 pm
  • Updated:August 5, 2022 7:07 pm  

ভাস্কর মুখোপাধ্যায়, বোলপুর: ইডি’র গ্রেপ্তারির পর থেকে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের (Arpita Mukherjee) যৌথ সম্পত্তি নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। শান্তিনিকেতনের প্রান্তিকের ‘অপা’ নামের বাগানবাড়িটি নিয়ে কথাবার্তা চলছে যথেষ্ট। ইডি সূত্রে শোনা গিয়েছিল, ওই বাগানবাড়িটি প্রাক্তন মন্ত্রী ও তাঁর ‘ঘনিষ্ঠে’র যৌথ সম্পত্তি। এবার সামনে এল ওই বাগানবাড়িটির দলিল। যেখানে মালিক হিসাবে জ্বলজ্বল করছে পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নাম।

Apa

Advertisement

পার্থ ও অর্পিতার বাগানবাড়ি ‘অপা’ শান্তিনিকেতনের ফুলডাঙার প্রান্তিকে অবস্থিত। দলিলে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১০ কাটারও বেশি জায়গার উপরে তৈরি ওই বাগানবাড়িটি। শ্যামলী বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর ছেলে সুসিম বন্দ্যোপাধ্যায় ও মেয়ে লোপামুদ্রা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িটির মালিকানা হস্তান্তর হয় ২০১২ সালের জানুয়ারিতে। ২০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায় বাগানবাড়িটি কিনে নেন। তবে এই দশ বছরে আর নতুন করে মালিকানা বদল হয়েছে কিনা, সে বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি। জমির দলিলে পার্থ ও অর্পিতার সই ও ছবি দেখা গিয়েছে। 

Partha

[আরও পড়ুন: অর্পিতাকে জেরায় ৬টি কোম্পানির খোঁজ, ফ্রিজ প্রাক্তন মন্ত্রী ‘ঘনিষ্ঠে’র আটটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট]

স্থানীয়দের দাবি, ওই বাড়িতে প্রায়শয়ই যাতায়াত করতেন পার্থ ও অর্পিতা। একসময় পরিচারক-পরিচারিকাতে ভরে থাকত ‘অপা’। তবে বর্তমানে বাড়িতে তালা ঝুলছে। সূত্রের খবর, শান্তিনিকেতনে ‘তিতলি’ এবং ‘লাবণ্য’ নামেও দু’টি বাড়ি ছিল। তবে এই বাড়িগুলির মালিক কে, তা নিয়ে যথেষ্ট ধোঁয়াশা রয়েছে। এদিকে, শোরগোলের মাঝে ‘অপা’র সামনে পর্যটকদের ভিড়। অনেককেই ‘অপা’র সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতেও দেখা যায়।

এদিকে, পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে শনিবারও দফায় দফায় জেরা করছে ইডি। সম্পত্তির উৎসের খোঁজে তদন্ত করছেন আধিকারিকরা। এখনও পর্যন্ত কলকাতা, বীরভূম, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। প্রচুর পরিমাণ সোনার বাট এবং সোনার গয়নাও বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। দু’টি ফ্ল্যাট থেকে মোট ৫০ কোটি টাকাও উদ্ধার হয়েছে।

[আরও পড়ুন: নিমতলার কাঠের গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন নেভাতে নাজেহাল দমকল]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement