Advertisement
Advertisement

Breaking News

Anubrata Mandal

রাতে বেগুন পোড়া দিয়ে খেলেন রুটি, দুবরাজপুরে পুলিশ হেফাজতে প্রথম রাত কেমন কাটল অনুব্রতর?

চারমাস পর নিজের গড়ে অনুব্রত।

Anubarata had dinner with brinjal and roti in Police custody | Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী

Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:December 21, 2022 11:23 am
  • Updated:December 21, 2022 1:12 pm  

নন্দন দত্ত: চার মাস পর নিজের গড়ে। মঙ্গলবার রাতে নিজের এলাকা বীরভূমের দুবরাজপুর থানায় শান্তিতে ঘুমোলেন অনুব্রত মণ্ডল। জানেন কী ছিল ডিনারের মেনুতে?

শিবঠাকুর মণ্ডলের মামলার জেরে দিল্লি যাওয়া থমকে গিয়েছে অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal)। ওয়াকিবহল মহলের মতে, শিবঠাকুরের মামলা রীতিমতো শাপে বর হয়েছে কেষ্টর কাছে। অবশেষে চারমাস পর নিজের এলাকায় ফিরতে পেরেছেন। থানায় চার দেওয়ালে বন্দি হলেও নিজের কাছের লোকেদের চোখের দেখা দেখতে পেয়েছেন। একের পর এক কর্মীরা এসে দেখা করেছেন অনুব্রতর সঙ্গে। তাঁদের চাঙা করতে বার্তাও দিয়েছেন তিনি। বলেছেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আছেন, তার জন্য লড়তে হবে।” কিন্তু নিজের এলাকায় বন্দিদশার প্রথম রাত কেমন কাটল অনুব্রতর, সেদিকে নজর ছিল সকলেরই। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার রাতে রুটি, পছন্দের বেগুন পোড়া আর ডাল খেয়েছেন কেষ্ট। রাতে ঘুমও ভাল হয়েছে বলেই খবর। সকালে বাইরে থেকে টিফিন বক্সে খাবার এসেছে অনুব্রতর জন্য।

Advertisement

[আরও পড়ুন: শহরে নেই আসানসোল দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত জিতেন্দ্রপত্নী, জেরা করতে গিয়ে খালি হাতে ফিরল পুলিশ]

গত ১১ আগস্ট গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) বোলপুরের নিচু পট্টির বাড়ি থেকে অনুব্রতকে গ্রেপ্তার করে সিবিআই। তারপর থেকে ১৩১ দিন আসানসোলের জেলে বন্দি। গত পরশু অনুব্রতকে জেরার জন্য দিল্লি নিয়ে যাওয়ার অনুমতি পায় ইডি। রাতারাতি বদলে যায় ছবিটা। ইডির অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ার তৎপরতার মাঝেই অনুব্রতর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয় দুবরাজপুরে। যার জেরে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। নিয়ে আসা হয় দুবরাজপুরে। এদিকে দিল্লিতে ইডি প্রোডাকশন ওয়ারেন্টের বিরুদ্ধে দিল্লি হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন অনুব্রত। আজ সেই মামলার শুনানি। 

প্রসঙ্গত, গত চারমাস অনুব্রত জেলায় নেই। আদালতে বিচারকের রায়ে সাতদিন দুবরাজপুর পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ পেতেই হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন জেলার নেতারা। পুলিশ ক্যাম্পাসে সিসি ক্যামেরার নিচে অনুব্রতকে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। থানার এসআইদের থাকার একটি ঘরকে আপাতত গারদ হিসাবে বেছে নিয়ে রাখা হয় তাঁকে। 

[আরও পড়ুন: আবাস যোজনায় এবার বড় গড়মিল জলপাইগুড়িতে! তালিকা থেকে বাদ ২০ হাজার নাম]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement