Advertisement
Advertisement

Breaking News

stages protest in front of boyfriend's house

ধন্য প্রেম! দু’দিন ধরনার পর প্রেমিকের সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়লেন ধূপগুড়ির তরুণী

নবদম্পতিকে আশীর্বাদ করেন স্থানীয়রা।

A Woman stages protest in front of boyfriend's house for 48 hours, after that they get married | Sangbad Pratidin
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:September 20, 2020 5:40 pm
  • Updated:September 20, 2020 5:40 pm  

শান্তনু কর, জলপাইগুড়ি: ধূপগুড়ির অনন্ত প্রেমিকাকে ফিরে পেতে প্রথম ধরনায় বসেছিলেন। তাঁর অদম্য জেদ আর ভালবাসার কাছে হার মানতে বাধ্য হয়েছিলেন লিপিকা। অবশেষে চার হাত এক হয়েছিল। তারপর হারানো ভালবাসা, অধিকার ফিরে পেতে অনেকেই অনন্তর পথে হেঁটেছেন। ধরনায় বসেছেন প্রেমিক-প্রেমিকার দুয়ারে। কিন্তু সবাই যে বরফ গলাতে পেরেছেন তেমনটা নয়। তবে ৪৮ ঘণ্টা ধরনার পর ভালবাসা জিতে নিলেন ধূপগুড়ির এক তরুণী। 

দীর্ঘদিনের সম্পর্ক জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ধূপগুড়ির সমীর সাহা ও অঞ্জনা রায়ের। কিন্তু যে কোনও কারণেই হোক তা ভাঙতে বসেছিল। প্রেমিকার সঙ্গ ত্যাগ করতে চেয়েছিলেন সমীর। সেই কারণেই ২ দিন আগে ধূপগুড়ির ৪ নম্বর ওয়ার্ডে প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধরনায় বসেন খট্টিমারীর অঞ্জনা। তা নিয়ে দীর্ঘক্ষণ টানাপোড়েন চলে। কখনও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। কখনও আবার সমস্যা মেটাতে বৈঠকে বসেন প্রশাসনিক কর্তারা। এভাবেই পেরিয়ে যায় প্রায় দু’দিন। এরপর রবিবার সকাল থেকে ফের দফায় দফায় বৈঠক হয়। অবশেষে বিয়েতে সম্মতি দেয় সমীর। এলাকার কয়েক হাজার মানুষের মানুষের সামনেই মালাবদল সারে যুগল। সিঁদুর দানের মাধ্যমে সম্পন্ন হয় বিবাহ।

Advertisement

[আরও পড়ুন:বিবাদ মেটাতে সিদ্ধান্ত নেবে বিশ্বভারতী ও জেলাপ্রশাসন, জানাল হাই কোর্টের তৈরি কমিটি]

৪৮ ঘণ্টা লড়াইয়ের পর প্রেমিককে স্বামী হিসেবে পেয়ে খুশি অঞ্জনা। নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে গোটা এলাকা। এদিন অঞ্জনা-সমীরে এতটাই মগ্ন ছিলেন স্থানীয়রা যে সামাজিক দূরত্ব পালন করতে দেখা যায়নি কাউকেই। উলটে রীতিমতো ভিড় করেই প্রেমিক যুগলের ভালবাসার পরিণতি দেখতে ব্যস্ত ছিলেন সকলে।  \

[আরও পড়ুন: ‘বাংলার বাড়ন্ত বাচ্চা প্রেমপত্র পাঠিয়েছে’, নাম না করে অভিষেককে খোঁচা বাবুলের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement