Advertisement
Advertisement

Breaking News

terror activities in name of islam

ইসলামের জনপ্রিয়তা নষ্ট করতেই হামলা করে জঙ্গিরা, দাবি বাংলাদেশের ধর্মীয় মন্ত্রকের

সন্ত্রাসবাদী কাজকর্ম রুখতে সবাইকে একজোট হওয়ার আহ্বানও জানিয়েছে তারা।

Bangla news: Bangladesh religious ministry gives notice to stop terror activities in name of islam। Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী

Published by: Soumya Mukherjee
  • Posted:November 23, 2020 8:54 pm
  • Updated:November 23, 2020 8:54 pm  

সুকুমার সরকার, ঢাকা: বাংলাদেশে (Bangladesh) জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদীদের রুখতে এবার ঘুরে দাঁড়াল সরকার। জঙ্গিদের কর্মকাণ্ড ঠেকাতে বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রক থেকে সোমবার একটি নোটিস জারি করা হয়েছে। তাতে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদী হামলা প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণে সামজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে যুক্ত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।

ওই নোটিসে বলা হয়েছে, ইসলাম (Islam) মানব জাতির জন্য শান্তি, কল্যাণ ও পরকালীন মুক্তির পথ। কিন্তু, ইসলামের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে অশুভ শক্তি একেক সময় একেক নামে সন্ত্রাস ও জঙ্গি হামলা চালাচ্ছে। এর ফলে আলেম সমাজ-সহ ধর্মপ্রাণ মানুষের মর্যাদাতে আঘাত লাগছে। সন্ত্রাসবাদ আজ সারা বিশ্বের কাছে একটি চ্যালেঞ্জ। সন্ত্রাসবাদীদের কোনও ধর্ম বা সীমানা নেই। তবে তাদের যেকোনও ষড়যন্ত্রের মোকাবিলায় বর্তমান সরকার সদা তৎপর রয়েছে। সন্ত্রাসবাদকে নির্মূল করার লক্ষ্যে সামাজিক সচেতনতা বাড়ানোর জন্য সমাজের সর্বস্তরের মানুষের একসঙ্গে নিয়ে পথ চলতে হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনে কর্মরত মুফতি, মুহাদ্দিস, মুফাসসির-সহ আলেম-ওলামাদের মাধ্যমে কোরান ও হাদিসের আলোকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদবিরোধী বক্তব্য প্রস্তুত করে স্থানীয় পর্যায়ের সব মসজিদের খতিব-ইমামদের মাধ্যমে নিয়মিত প্রচার করতে হবে। সব মসজিদের খতিব-ইমামরা শুক্রবারের জুম্মার নমাজের খুতবার আগে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদবিরোধী বক্তব্য রাখবেন। তাঁদের বক্তব্য বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রচারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: সংক্রমণ ঠেকাতে তৎপর বাংলাদেশ, এবার বিজয় দিবসে হবে না কুচকাওয়াজ]

ধর্মীয় মন্ত্রকের তরফে আরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড রুখতে ও এই সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রধান-সহ সব শ্রেণির জনগণ একজোট হতে হবে। আর তা নিশ্চিত করার জন্য জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সভা ও সমাবেশ আয়োজনের উদ্যোগ নিতে সব বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সমস্ত স্তরের কর্মকর্তাদের।

[আরও পড়ুন: ‘ইজ্জত’ বাঁচাতে মসজিদের ইমামকে পিটিয়ে খুন, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড নির্যাতিতার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement